৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে ফলাফল – দ্রুত এবং কার্যকর!

ব্যথাহীন ও ক্লিনিক্যালি পরীক্ষিত পণ্য

প্রথম ব্যবহারেই সব লোম উঠে যাবে

ত্বক কালো করবে না

১০০% নিরাপদ এবং প্রাকৃতিক উপাদান সমৃদ্ধ

কোনো বাজে গন্ধ নেই

আমরা জানি, বেশিরভাগ পদ্ধতিই সমস্যার মূল কারণ সমাধান করে না। জেনে নিন কেন আপনার লোম হচ্ছে:

নিম্ন মানের লোম তোলার ক্রিম: যেমন, চাঁদনী চক, গৌড়ি বা রাসেল ক্রিম। এতে মার্কারি থাকে যা ত্বক পাতলা, কালো বা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

হরমোনাল পরিবর্তন: গর্ভাবস্থা, পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS), বা বংশগত কারণে লোম বেশি হয়।

রেজার বা মেশিন ব্যবহার: লোমের গোড়া কেটে ফেলার ফলে লোম আরও মোটা ও শক্ত হয়ে যায়।

পার্লারের ভুল পদ্ধতি: বিউটিশিয়ানরা অনেক সময় অজ্ঞতার কারণে ভুল পদ্ধতিতে লোম তোলেন, যা সমস্যাকে বাড়িয়ে দেয়।

প্রতিটি পণ্য বা মেডিসিনের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে কার্যকারিতা ৮০% পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। তাই ব্যবহার করার আগে নির্দেশাবলী ভালোভাবে পড়ুন এবং তারপর প্রয়োগ করুন।

✅প্রয়োজনীয় পরিমাণে ক্রিম নিয়ে লোম অপসারণের স্থানে লাগিয়ে দিন।
✅ত্বকে ৩ থেকে ৫ মিনিট পর্যন্ত ক্রিমটি রেখে দিন।
(প্রতি এক মিনিট পর পর পরীক্ষা করে দেখুন, লোম উঠছে কি না)
✅ক্রিম লাগানো জায়গাটি পরিষ্কার করে ফেলুন।
✅যদি লোমের গোড়া মোটা বা শক্ত থাকে, তবে প্রথম দিনেই সব লোম উঠে নাও আসতে পারে।
✅অতিরিক্ত ঘষা করবেন না। ৩ দিন পর আবার ক্রিম ব্যবহার করলে সব লোম উঠে যাবে। মনে রাখবেন, ক্রিমটি ৩/৪ মিনিটের বেশি ত্বকে রাখা যাবে না।
✅কোনো ধরনের নাইট ক্রিম বা ফর্সা হওয়ার ক্রিম ব্যবহার করবেন না।
(যতদিন আপনি এই পার্মানেন্ট হেয়ার রিমুভার কোম্ব ব্যবহার করবেন) লোম স্থায়ীভাবে অপসারণ হয়ে যাবে, তারপর আবার সাধারণ ক্রিম ব্যবহার করতে পারবেন।
✅অতিরিক্ত সেনসিটিভ বা এলার্জিক ত্বকের জন্য এই ক্রিমটি উপযোগী নয়

নোট: ক্রিম দিয়ে লোম রিমুভ করার পর ত্বক পানি দিয়ে পরিস্কার করে নিন।
টিস্যু বা তোয়ালে অথবা শুকনো যেকোন কাপড় দিয়ে ত্বক মুছে নিন। এবং ২ মিনিট পর আবার সিরাম ব্যবহার করুন।